1. [email protected] : Admin : sk Sirajul Islam siraj siraj
  2. [email protected] : admi2017 :
  3. [email protected] : Sk Sirajul Islam Siraj : Sk Sirajul Islam Siraj
  • E-paper
  • English Version
  • সোমবার, ২৯ এপ্রিল ২০২৪, ১২:৪৪ পূর্বাহ্ন

ব্রেকিং নিউজ :
বিনোদন :: গান গাইতে গাইতে মঞ্চেই গায়কের মর্মান্তিক মৃত্যু!,  খেলার খবর : অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপ চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ, বিমানবন্দরে যুবাদের জানানো হবে উষ্ণ অভ্যর্থনা,

দেশে ডলারের দাম বাড়ার রেকর্ড

  • আপডেট টাইম : রবিবার, ২২ আগস্ট, ২০২১
  • ২৬৯ বার পঠিত

ডেস্ক রিপোর্ট :: দেশে বিদেশি মুদ্রায় লেনদেনে নিয়োজিত অনুমোদিত ডিলার ব্যাংকগুলোর মধ্যে সর্বোচ্চ ৮৫ টাকায় ১ ডলার বিক্রি হলো। গত ১৯ আগস্ট এই দামে বিক্রি হয়। এর আগে কখনোই এত দামে ডলার বিক্রি হয়নি। ২০২০ সালের ফেব্রুয়ারিতে করোনার প্রকোপের আগে ডলারের সর্বোচ্চ দর উঠেছিল ৮৪ দশমিক ৯৫ টাকা।

চলতি আগস্ট মাসের প্রথম কর্মদিবস (২ আগস্ট) আন্তব্যাংক মুদ্রা বিনিময় হার অনুযায়ী ডলারের ক্রয়মূল্য ছিল ৮৪ দশমিক ৮০ টাকা। বিক্রয় মূল্য ছিল ৮৪ দশমিক ৮১ টাকা। ১৯ আগস্ট আন্তব্যাংক মুদ্রা বিনিময় হার অনুযায়ী ডলারের ক্রয়মূল্য ছিল ৮৪ দশমিক ৯০ টাকা এবং বিক্রিয় মূল্য ছিল ৮৫ টাকা। অর্থাৎ চলতি মাসের প্রথম ১৯ দিনে বিদেশি মুদ্রায় লেনদেনে নিয়োজিত অনুমোদিত ডিলার ব্যাংকগুলোর মধ্যকার লেনদেনে ১০ পয়সা বেশি দিয়ে কেনা এবং ১৯ পয়সা বেশি দিয়ে বিক্রি হয়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের ওয়েবসাইটে প্রকাশিত পরিসংখ্যান ঘেটে এ চিত্র পাওয়া গেছে।

প্রাপ্ত তথ্যে আরও দেখা যায়, গত জুলাই মাসের শেষ কর্মদিবসে (২৯ জুলাই) আন্তব্যাংক মুদ্রা বিনিময় হার অনুযায়ী, ডলারের ক্রয়মূল্য ছিল ৮৪ দশমিক ৮০ টাকা। বিক্রয়মূল্য ছিল ৮৪ দশমিক ৮০ টাকা। গত কয়েক মাস ধরেই এই দর একরকম স্থির ছিল।

গণমাধ্যমকে বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র মো. সিরাজুল ইসলাম বলেছেন, ‘গত বৃহস্পতিবার ব্যাংকগুলোর চাহিদা মেটাতে ৫ কোটি ডলার বিক্রি করে বাংলাদেশ ব্যাংক। এ ছাড়া শ্রীলঙ্কার সঙ্গে ডলার সোয়াপের মাধ্যমে ৫ কোটি ডলার ছাড় করা হয়। এর পরও বিদেশি মুদ্রার রিজার্ভ ছিল ৪ হাজার ৬৫৮ কোটি ডলার, যা এখন পর্যন্ত সর্বোচ্চ রিজার্ভ।’

ব্যাংক কর্মকর্তারা বলেছেন, করোনার দ্বিতীয় ঢেউ সামলে নিয়ে অর্থনীতির চাকা আবার গতিশীল হচ্ছে। সামনে ডলারের দর বাড়তে পারে এমন সম্ভবনা থেকে অনেক ব্যাংক ডলার কেনা বাড়িয়েছে। তাদের আশঙ্কা সামনে রেমিট্যান্স কমে যাবে। ফলে ডলারের যোগান আগের মতো থাকবে না। তাছাড়া আমদানি-রফতানি বাণিজ্যেও আবার স্বাভাবিক ধারায় ফিরবে। যে কারণে ডলারের চাহিদাও বাড়বে বলে মনে করছেন তারা। বাড়তি ডলারের যোগান দেওয়ার জন্য ব্যাংকগুলো তাদের নিজেদের কাছে ডলার ধরে রাখার পরিমাণ বাড়াচ্ছে।

তা ছাড়া চলতি অর্থবছরের মুদ্রানীতিতেও ডলারের দর বাড়ার ঈঙ্গিত দেওয়া হয়। ফলে সর্বাধিক ব্যবহৃত এই বিদেশি মুদ্রার দেশের বাজারে দাম বাড়তে শুরু করে। আর গত ২৯ জুলাই মুদ্রানীতি ঘোষণার পর থেকেই ডলারের দর ধারাবাহিকভাবে বাড়তে দেখা যায়।

প্লিজ আপনি ও অপরকে নিউজটি শেয়ার করার জন্য অনুরোধ করছি

এ জাতীয় আরো খবর..